Honey Nut (হানি নাট)

https://ovinnobd.com/web/image/product.template/2/image_1920?unique=54878eb

যৌবনের শারীরিক সক্ষমতা ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত যে খাবার গুলো খেতে হবে তার মধ্যে সবার আগে মধু, বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার। এই গুলো নিয়ম করে খেলে আপনার যৌবন থাকবে অটুট ইনশাআল্লাহ। হানি নাট তেমনি একটি সমন্বিত খাবারের নাম। অভিন্ন হানিনাটটি মধু,বাদাম ও বীজের সমন্বয়ে তৈরি।

1,250.00 ৳ 1250.0 BDT 1,250.00 ৳

0.00 ৳

Not Available For Sale

  • Select Weight

This combination does not exist.


Terms and Conditions
Shipping: 2-4 Business Days

ভূমিকা

যৌবনের শারীরিক সক্ষমতা ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত যে খাবার গুলো খেতে হবে তার মধ্যে সবার আগে মধু, বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার। এই গুলো নিয়ম করে খেলে আপনার যৌবন থাকবে অটুট ইনশাআল্লাহ। হানি নাট তেমনি একটি সমন্বিত খাবারের নাম। অভিন্ন হানিনাটটি মধু,বাদাম ও বীজের সমন্বয়ে তৈরি।

 

উপাদান

শারীরিক দুর্বলতায় বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সব বয়সীদের জন্য চমৎকার কাজ করে “হানি নাট ।”  

হানি নাট আপনার শরীরের মেটাবলিজমের রেট বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে। এতে উপস্থিত ফাইবার শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের অভিন্ন হানি নাটে আছে ১. ত্বীন ফল ২. পেস্তাবাদাম ৩. কাজুবাদাম ৪. কাঠবাদাম ৫.আখরোট ৬.আলুবোখারা ৭. চিনা বাদাম ৮. কিসমিস ৯. খেজুর ১০. তিল ১১. লিচু ফুলের মধু।  

পুষ্টিবিদদের মতে বাদামে থাকা ক্যালসিয়াম,ভিটামিন এবং আয়রন মানব দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং দৈহিক গঠন সুন্দর করে। এছাড়া বাদাম হাড় শক্ত করে, রক্তচলাচল স্বাভাবিক রাখে, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে এবং মানসিক চাপ কমায়।

অন্যদিকে, আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী চিকিৎসায় মধুকে মহৌষধ বলা হয়। এটি এটি  মানব দেহে ইমিউনিটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে । হৃদরোগ প্রতিরোধ, রক্তনালী প্রসারিত করে সঞ্চালন উন্নত করা এবং হৃৎপিণ্ডের পেশীগুলির কার্যকলাপ বৃদ্ধি সহ এর আরও অনেক পুষ্টিগুন রয়েছে।

 

খাওয়ার নিয়ম

হানি নাট খাওয়ার সব থেকে ভালো সময় হচ্ছে সকালে অথবা বিকেলে। বিশিষ্ট পুষ্টিবিদদের মতে সকালে খালি পেটে অথবা ভরা পেটে এবং দুপরের আগে নাস্তা হিসেবে হানি নাট খাওয়া উপকারী। এই সময়ে খাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে সঠিক পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। অন্যদিকে এই দুই সময় খেলে তা আমাদের হজমে সমস্যা করে না। সারাদিনে আমাদের যেমন এনার্জি দরকার তা পূরণ করে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রোধ হয় এবং সর্বোপরি উপকারী হিসেবে কাজে লাগে।

হানি নাট মধু সহ বিভিন্ন বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার দিয়ে তৈরি করা হয়। অতএব যদি সঠিক নিয়ম না মেনে এই খাবার গ্রহণ করা হয় তবে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি থাকে। বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদদের মতে এই খাবার খাওয়ার সব থেকে উত্তম সময় হচ্ছে খালি পেটে। অর্থাৎ পেট খালি থাকলে এই মিশ্রণ সুন্দরভাবে পাচন ক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে এবং শরীরে সঠিক মাত্রায় পুষ্টি সরবরাহ করতে পারে।

সাধারণ প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অথবা খাবার খাওয়ার ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর ১ অথবা ২ চামচ হানি নাট খাওয়া বেশি উপকারী। যদি প্রতিদিন একবেলা করে এই খাবার গ্রহণ করে চাহিদামতো ফলাফল না পান তবে প্রতিদিন রাতে একই নিয়ম মেনে খেতে পারেন।

তবে বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে এবং রাতে ১ চামচ করে হানি নাট সেবন করলেই ১৫ দিনের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যায়। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন যে এই মিশ্রণ বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি হওয়ায় পেটের জন্য হজম প্রক্রিয়ায় ঝামেলা হতে পারে। সেই সময় চিন্তিত না হয়ে কয়েকদিনের জন্য খাওয়া বন্ধ রেখে পরে আবার খাওয়া শুরু করা যেতে পারে।