Apricot (এপ্রিকট)
এপ্রিকট মিষ্টি ও কটু স্বাদযুক্ত হয়ে থাকে। এতে ক্যালরি ও ফ্যাট এর পরিমান কম হলেও এতে প্রচুর পরিমানে রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি। এতে আরো পাওয়া যাবে প্রোটিন,ফাইবার,পটাসিয়াম,ভিটামিন ই এর মত পুষ্টি উপাদান।
ভূমিকা
এপ্রিকট (Apricot), বাংলায় একে খুবানি বলা হয়। হলদে-কমলা রংয়ের এই ফলটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমন উচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন। এটি প্রধানত চীনে উৎপন্ন হত। বর্তমানে অ্যামেরিকাতে এর বিস্তৃতি ব্যাপক।
এপ্রিকট মিষ্টি ও কটু স্বাদযুক্ত হয়ে থাকে। এতে ক্যালরি ও ফ্যাট এর পরিমান কম হলেও এতে প্রচুর পরিমানে রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি। এতে আরো পাওয়া যাবে প্রোটিন,ফাইবার,পটাসিয়াম,ভিটামিন ই এর মত পুষ্টি উপাদান।
উপকারিতা
এপ্রিকট ড্রাইফ্রুট হিসেবে খাওয়া হয়। এটি স্বাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যগুণও ভরপুর । রয়েছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-সি এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ । যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় । এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয় । এটি দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে ।
খাওয়ার নিয়ম
এপ্রিকট ডুমুর ভিজিয়ে রাখুন এবং দুধ ও আইস কিউব দিয়ে ব্লেন্ড করুন, যাতে একটি স্বাস্থ্যকর স্মুদি তৈরি হয়। এটি ক্ষুধা দূর করবে।এপ্রিকট ফল সকালবেলায় বা বিকালবেলায় যেকোনো সময় পরিমাণ মতো খাওয়া যেতে পারে।এপ্রিকট খাওয়ার পরিমাণ হলো প্রত্যেকদিন চার থেকে পাঁচটি খাওয়া যেতে পারে।